শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখার কৌশল
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখার কৌশল কি? আমরা অনেকে শারীরিক দুশ্চিন্তাই ভোগী। আমাদের শারীরিক ফিটনেস কিভাবে বজায় রাখবো, প্রয়োজনীয়তা এবং কি কি করা লাগবে তাই নিয়ে আজকের পোস্ট।
সুস্বাস্থ্যই হলো আমাদের জীবনের সকল সুখের মূল। আর তাই আমাদের শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখা খুবই জরুরী। এজন্য আমাদের সঠিক নিয়ম ও পথ অবলম্বন করতে হবে। আর এসব করতে আমাদের কি করনীয় চলুন তা জেনে নেওয়া যাক।
পোস্ট সুচিপত্রঃ শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে যা যা করবেন
- শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখার কৌশল
- শারীরিক ফিটনেস রাখা কেন প্রয়োজন?
- শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখার জন্য করনীয়
- নিয়মিত ব্যায়াম করা
- স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস তৈরি করা
- পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা
- পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশ্রাম করা
- মানসিকভাবে চাপমুক্ত থাকা
- লক্ষ্য স্থির করা ও সেটা বজায় রাখা
- শেষ মন্তব্য
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখার কৌশল
আমাদের শরীরের সুস্থতাই আসল সুখ। আমাদের শরীরে যদি অসুস্থতা থাকে তাহলে আমাদের কোনো কিছুই ভালো লাগে না। কোনো কাজের প্রতি চেষ্টা থাকলেও তা আমরা করতে পারি না। এর কারন আমরা তখন শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকি। আর সেই কারনে আমরা অনেক দুর্বল হয়ে থাকি এবং শরীরে কোনো এনার্জি থাকে না।
আমাদের শরীর কে অসুস্থতা থেকে রক্ষা করতে অবশ্যই আমাদেরর শারীরিক ফিটনেস বজাই রাখা জরুরী। আমাদের শরীরের শারীরিক ফিটনেস এর জন্য অনেক পথ ও নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে। আর সেগুলো আমরা প্রতিনিয়ত মানতে পারলেই আমরা আমাদের শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে পারবো।
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখার কৌশল এর মধ্যে রয়েছে প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম করা। যা শরীরের মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে এবং শক্তি বাড়ায়। এছাড়া সুষম খাদ্যাভ্যাস মানতে হবে। যাতে যেখানে প্রোটিন, শাকসবজি এবং পর্যাপ্ত পরিমান পানি অন্তর্ভুক্ত থাকে। যেগুলো শরীরের সঠিক পুষ্টি সরবরাহ করে।
শারীরিক ফিটনেস রাখা কেন প্রয়োজন?
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখার কৌশল জানা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের জীবনমানকে উন্নত ও সহজ করার জন্য আমাদের শারীরিক ফিটনেস ঠিক রাখার কোনো বিকল্প নেই। কারন এটি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহয়তা করে। এমনকি শারীরিক ফিটনেস আমাদের হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসের মতো বড় রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে থাকে।
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখার জন্য পারলে এটি আমাদের শরীরে শক্তি ও সহনশীলতা বাড়ায়। যার ফলে আমরা আমাদের দৈনন্দিন কাজকর্মের জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি পেয়ে থাকি। এটি অনেক ধরনের উপকার নিয়ে আসে। এখানে কয়েকটি মূল কারণ উল্লেখ করা হলো:
- শারীরিক স্বাস্থ্য উন্নতি: নিয়মিত ব্যায়াম করে শরীরের শক্তি ও সহনশীলতা বাড়ানো যায়, যা কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য, পেশি শক্তি এবং আমাদের ফ্লেক্সিবিলিটি উন্নত করে।
- ওজন নিয়ন্ত্রণ: শারীরিক ফিটনেস রুটিন এবং সুষম খাদ্য গ্রহণ করলে অতিরিক্ত ওজন কমানো এবং স্বাভাবিক ওজন বজায় রাখা সহজ হয়।
- শক্তি ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি: নিয়মিত ব্যায়াম করলে দৈনন্দিন কাজের জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি এবং উৎসাহ বৃদ্ধি পায়।
- হাড় ও জয়েন্ট স্বাস্থ্য: শক্তিশালী হাড় এবং জয়েন্ট স্বাস্থ্য বজায় রাখতে শারীরিক ফিটনেস অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এটি হাড়ের ঘনত্ব বাড়ায় এবং জয়েন্টের নমনীয়তা বৃদ্ধি করে।
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখার জন্য করনীয়
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখার কৌশল এর মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। আর সেগুলো আমাদের জীবনের শেষ পর্যন্ত মানা উচিৎ। যা খুবই চ্যালেঞ্জিং একটা বিষয়। কিন্তু এগুলো আসতে আসতে অভ্যাস করে ফেললে অনেক সহজ হয়েও যাবে। এখানে কিছু মৌলিক করণীয় উল্লেখ করা হলো:
- নিয়মিত ব্যায়াম: সপ্তাহে অন্তত ৩-৪ দিন ভালোভাবে ব্যায়াম করা প্রয়োজন। যা আমাদের ডেইলি রুটিনের সাথে করা দরকার।
সুষম খাদ্য গ্রহণ: স্বাস্থ্যকর খাবার খান, যেমন তাজা ফলমূল, শাক-সবজি, প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার (মাংস, মাছ, ডাল) এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি (বাদাম, ভাত)।
পর্যাপ্ত পানি পান: প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন, যা শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্রম বজায় রাখতে সহায়তা করে।
পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতি রাতে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমান, যা শরীরের পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
আরও পড়ুনঃ বাড়িতে বসে ছোট ব্যবসার আইডিয়া
শারীরিক কার্যক্রম: দৈনন্দিন জীবনে বেশি শারীরিক কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত করুন, যেমন সিঁড়ি দিয়ে ওঠা-নামা, হাঁটা বা সাইকেল চালানো।
শারীরিক কার্যক্রম: দৈনন্দিন জীবনে বেশি শারীরিক কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত করুন, যেমন সিঁড়ি দিয়ে ওঠা-নামা, হাঁটা বা সাইকেল চালানো। তবে খেয়াল রাখতে হবে কোনো কিছু অতিরিক্ত করা শরীরের জন্য ভালো না।
স্বাস্থ্যপরীক্ষা: নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন এবং আপনার শরীরের পরিবর্তনগুলোর প্রতি সতর্ক থাকুন। হঠাৎ করে কোনো কিছু বেশি হয়ে গেলে বা ভুল করলে যদি আপনার বিশেষ কোনো সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তার বা বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করতে হবে।
এই অভ্যাসগুলি নিয়মিতভাবে অনুসরণ করলে শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখার জন্য সহজ হবে এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন নিশ্চিত হবে। যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়াও আমাদের অনেক নিয়মকানুন রয়েছে শারীরিক ফিটনেস বজাই রাখার জন্য।
নিয়মিত ব্যায়াম করা
- ব্যায়াম: দৌড়ানো, হাঁটা, সাইকেল চালানো, সাঁতার কাটা বা যেকোনো খেলাধূলা।
- কখন: সপ্তাহে ৩-৫ দিন।
- কিভাবে: প্রতি সেশনে (আপনি যেদিন বা যে সময়ে) ৩০-৪৫ মিনিট কার্ডিও এক্সারসাইজ করুন। ধীরে ধীরে গতি ও সময় বাড়ান।
- ব্যায়াম: ভারী কিছু উত্তোলন (ডাম্বেল, বারবেল, চাইলে ইটের সহায়তা নিতে পারেন), শরীরের ওজন ব্যবহার করা (পুশ-আপ, সিট-আপ)
- কখন: সপ্তাহে ২-৩ দিন।
- কিভাবে: প্রতি সেশনে বিভিন্ন পেশির ওপর ভিত্তি করে কাজ করুন। প্রতিটি ব্যায়ামের ৮-১২ রেপিটিশন এবং ৩-৪ সেট করুন।
- ব্যায়াম: যোগা(Yoga), পাইলেটস, স্ট্রেচিং। এগুলোর প্র্যাক্টিকাল আপনি নিজে একটু দেখে নিবেন।
- কখন: সপ্তাহে ২-৩ দিন, বিশেষ করে ব্যায়ামের পরে।
- কিভাবে: প্রতিটি স্ট্রেচ ১৫-৩০ সেকেন্ড ধরে ধরে রাখুন।
আরও পাড়ুনঃ নিমপাতার ব্যবহার সম্পর্কে জানুন
- ব্যায়াম: স্ট্রেচিং বা হালকা হাঁটা।
- কখন: ব্যায়ামের পর এবং সপ্তাহে অন্তত এক দিন বিশ্রাম দিন।
- কিভাবে: হালকা ব্যায়াম করুন এবং প্রয়োজন হলে পুনরায় শুরু করার জন্য একটু বিশ্রাম নিন।
- ওয়ার্ম-আপ: ব্যায়াম শুরু করার আগে ৫-১০ মিনিট ওয়ার্ম-আপ করুন। যাতে পেশীগুলি প্রস্তুত থাকে এবং শরীর হালকা গরম হয়ে যায়।
- কুল-ডাউন: ব্যায়াম শেষ করার পর ৫-১০ মিনিট কুল-ডাউন করুন এবং স্ট্রেচ করুন। যাতে পেশী শিথিল থাকে।
- বিভাগ করা: শারীরিক ফিটনেসের জন্য ব্যায়ামগুলো বিভিন্ন দিন ভাগ করে করুন, যেমন এক দিন কার্ডিও, এক দিন স্ট্রেন্থ ট্রেনিং এভাবে।
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস তৈরি করা
- খাবার: ব্রাউন রাইস, গোটা শস্যের রুটি, সবজি।
- কখন: সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার, এবং ব্যায়ামের পর।
- কিভাবে: স্বাস্থ্যকর কার্বোহাইড্রেট বেছে নিন এবং সুষমভাবে ভাগ করুন। দুপুরের খাবারে ব্রাউন রাইস খেতে পারেন।
- খাবার: আভোকাডো, বাদাম, তেল (অলিভ অয়েল, কোকোনাট অয়েল), সীফুড।
- কখন: প্রতিদিন, খাবারের সাথে খান।
- কিভাবে: সালাদে অলিভ অয়েল খেতে পারেন, হালকা খাবার হিসেবে বাদাম খান।
- খাবার: তাজা ফলমূল (আপেল, কলা, বেরি), শাক-সবজি (ব্রোকলি, পালং শাক), গাজর।
- কখন: প্রতিদিন, বিভিন্ন সময়ে।
- কিভাবে: প্রতিদিন খাবারের সাথে ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। সালাদ বা স্মুদি হিসেবে খেতে পারেন।
- খাবার: পানি, কাঁকড়ার রস, হার্বাল চা।
- কখন: সারাদিনে পর্যাপ্ত পরিমাণে।
- কিভাবে: প্রতিদিন ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন। ব্যায়ামের আগে, পরে এবং দিনে নিয়মিত পানি পান করুন। এটি না করলে আপনার কীডনির সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- খাবার: মিষ্টি আলু, কুইনোয়া, চিয়া সিড।
- কখন: দুপুরের খাবার এবং ব্যায়ামের পর।
- কিভাবে: দুপুরের খাবারে বা ব্যায়ামের পর শক্তি পুনরায় নিয়ে আনতে এসব খাবার খান।
- নিয়মিত খাবার: ৩টি মূল খাবার এবং ২-৩ টি স্বাস্থ্যকর খাবার খান।
- সুষম খাদ্য: প্রতিটি খাবারে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, এবং চর্বিযুক্ত খাবার খান।
- পর্যাপ্ত পরিমাণ: খাদ্যের পরিমাণ শরীরের প্রয়োজন অনুযায়ী মেনে খাবেন।
এই নিয়মগুলি অনুসরণ করলে আপনার শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান পাবেন এবং শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে সাহায্য করবে। আর এগুলো করতে হবে আমাদের শারীরিক চাহিদা অনুযায়ী। যাতে আমাদের শরীরের কোনো প্রকার ক্ষতি না হয়। অবশ্যই আমরা সেদিকে খেয়াল রাখবো।
পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা
১। শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ২। বিপাকক্রিয়া৩। কিডনি ও মূত্রাশয় স্বাস্থ্যে সহায়তা৪। হজমে সহায়তা৫। ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য৬। শরীরের আর্দ্রতা বজায় রাখা
আরও পড়ুনঃ ফ্রি লটারী খেলে ইনকাম
- সকালে উঠে: দিনের শুরুতে এক গ্লাস পানি পান করা উচিৎ। যা আমাদের শরীরে জলশূন্যতা পূরণ করতে সাহায্য করে।
- খাবার আগে: খাবারের আগে পানি পান করলে হজমে সাহায্য করে এবং অতিরিক্ত খাবার খাওয়া কমাতে সাহায্য করে। ফলে আমাদের শরীরে সুস্বাস্থ্য বজায় থাকবে।
- খাবারের সময়: খাবারের সময় পানি পান করলে খাবার হজমে সহায়তা হয়। অর্থাৎ আমরা খাবার খাওয়ার মাঝে অল্প করে পানি পান করার অভ্যাস করতে হবে।
- ব্যায়ামের সময়: শারীরিক কার্যক্রমের সময় পর্যাপ্ত পানি পান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ফলে আমরা আমাদের ক্লান্ত শরীরে পুনরায় এনার্জি ফিরে পাবো।
পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশ্রাম করা
আরও পড়ুনঃ জিমেইল পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে করনীয় কি?
মানসিকভাবে চাপমুক্ত থাকা
লক্ষ্য স্থির করা ও সেটা বজায় রাখা
- SMART পদ্ধতি ব্যবহার করুন: আপনার লক্ষ্যগুলো নির্দিষ্ট, পরিমাপযোগ্য, অর্জনযোগ্য, প্রাসঙ্গিক, এবং সময়সীমা নির্ধারিত হওয়া উচিত।
- উদাহরণস্বরূপঃ "আপনি ৩ মাসের মধ্যে ৫ কেজি ওজন কমাবেন" যা একটি বাস্তবসম্মত এবং পরিমাপযোগ্য লক্ষ্য হতে পারে।
- দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য স্থির করার পাশাপাশি স্বল্পমেয়াদী লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে।
- উদাহরণস্বরূপঃ যদি আপনার দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য ৬ মাসে ১০ কেজি ওজন কমানো হয়, তাহলে প্রতি মাসে ১-২ কেজি কমানোর স্বল্পমেয়াদী লক্ষ্য স্থির রাখতে হবে।
- নির্দিষ্ট পরিকল্পনা তৈরি করুন যা আপনার লক্ষ্য অর্জনে সাহায্য করবে।
- উদাহরণস্বরূপঃ "প্রতিদিন সকালে ৩০ মিনিট হাঁটবেন" বা "প্রতি সপ্তাহে তিনবার জিমে যাবেন"।
- আপনার অগ্রগতি পর্যায়ক্রমে পর্যালোচনা করুন। আপনার ওজন, শরীরের মাপ, বা ব্যায়াম করার ক্ষমতা পরিমাপ করুন এবং তা নিয়মিত লক্ষ্য রাখুন।
- অগ্রগতি দেখলে আপনি আরও অনুপ্রাণিত হবেন এবং কোনও সমস্যা দেখলে তা ঠিক করার সুযোগ পাবেন।
- আপনার সফলতার জন্য নিজেকে কোনোভাবে পুরস্কৃত করুন। ছোট ছোট সফলতাগুলো উদযাপন করা আপনাকে অনুপ্রাণিত করবে।
- প্রয়োজন হলে ফিটনেস ট্রেনারের সাহায্য নিন। তারা আপনাকে মোটিভেটে করতে সাহায্য করতে পারে।
- লক্ষ্য অর্জনের পথে আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য ধরতে হবে।
- কখনো কখনো ফলাফল দেখার জন্য সময় লাগতে পারে, তাই ধৈর্য ধরে চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।
এম এম আই ২২ আইটি ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url